মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম :
সত্যের বলিষ্ঠতায় সভ্যতার উৎকর্ষতা যেখানে বেশি পরিবর্তন সেখানে সময়ের ব্যাপার মাত্র!
তবে সে সভ্যতা সকাল, দুপুর কিংবা বিকাল পরিবর্তনও হয় না।পরিবর্তন হয় চিন্তাশীল মনের।
বারংবার সত্যের আগমনেও যদি মন ভালো মন্দ বুঝার পরও মন্দটাই গ্রহণ করে তবে মন এক ভ্রান্ত সমাজ ব্যবস্থা দ্বারা আচ্ছন্ন।সেখানে সমগ্র জাতিকে কিংবা জাতির ভাগ্যকে দোষারোপ করা নিতান্ত অজ্ঞতা।
তমসাচ্ছন্ন জাতির মনে-প্রাণে সত্যের নিস্পন্দ উদয় নয় বরং প্রয়োজন নির্মল সেই সত্যের প্রতিষ্ঠা। তখন সেই তমসাচ্ছন্ন জাতির মনে-প্রাণে পূর্ব দিগন্তে সূর্যের ন্যায় উদিত হবে সত্যের মশাল।
সত্যের ছোঁয়ায় জাগ্রত জাতি আলোকিত করবে পৃথিবী। জাতির কপালে লেপ্টে থাকা মিথ্যার আঁধার হবে দূরীভূত।জাতির লালিত দীর্ঘ অপূর্ণতাগুলো পাবে পূর্ণতা।বাকরুদ্ধ মনের গভীরে পালিত কথামালা ছন্দে ছন্দে ছড়িয়ে পড়বে।প্রতিষ্ঠা হবে সেই অমোঘ সত্যের।দীপ্তিমান সত্যের আলো ছড়িয়ে পড়বে জাতির রন্ধ্রে রন্ধ্রে। নৈঃশব্দের বাতিঘর সত্যের ঢেউয়ের বাণে জেগে উঠবে।জাতি পাবে আশার মশাল।
জাতির তমসাচ্ছন্ন মনে সেই অমোঘ সত্যের মশাল উন্মোচিত করে দাড়িয়েছে “দৈনিক সাহসী কণ্ঠ”।
সৃজনশীল চিন্তার দ্বার উন্মোচন করে সত্যের পতাকাবাহী ঝাণ্ডা সত্য অন্বেষণকারীর নিকট পৌঁছে দেওয়াই ” দৈনিক সাহসী কণ্ঠে’র” সন্দেহাতীত একমাত্র দাবি।