ডেস্ক রিপোর্টঃ সদ্য মেডিকেল ভর্তি পরিক্ষায় প্রথম স্থান অর্জন করে এ কথা বলেন মুনমুন।তিনি এমবিবিএস(২০২০-২০২১)সেশনে ভর্তি পরিক্ষায় মেধা তালিকায় ১০০ এর মধ্যে ৮৭.২৫ পেয়ে প্রথম হন।
তিনি বলেন লক্ষ ঠিক রেখে পড়াশোনা করলে সফল হওয়া সম্ভব। তিনি বলেন দৈনিক খাওয়া,ঘুম এবং এবাদত ছাড়া বাকি সময় পড়াশোনা করতেন।
মুনমুনের মেডিকেলে সুযোগ পাওয়ার পিছনে সবচেয়ে বড় অবধান তার মাতা মুসলিমা খাতুন,বাবা মোঃ আবদুল কাইয়ুম এবং বড় দুই বোনের। তারা সব সময় তার কিছু প্রয়োজন হলে আগে থেকে ঠিক করে রাখতো এবং প্রয়োজন মতো এনে দিতো।
মুনমুন আরো বলেন তার কলেজের শিক্ষকগণ তাকে অনেক সহযোগিতা করে।অনেক প্রশ্ন সংগ্রহ করে দেয়। যা সমাধান করে মুনমুন এবং সে নিজেও অনেক কোচিং সেন্টার থেকে প্রশ্ন সংগ্রহ করে সমাধান করে।
নতুনদের উদ্দেশ্যে মুনমুন বলেন পড়াশোনার পাশাপাশি এবাদত করতে হবে।এবং সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করতে হবে।তার মতো গ্রামের একটি মেয়ে যখন প্রথম হয়েছেন তবে সবাই পারবে।গ্রাম শহর বলে কোন কথা নয়।
মহান আল্লাহ তাকে মেডিকেলে সুযোগ করে দিয়েছেন।সে ভালো করে পড়াশোনা করে ডাক্তার হয়ে মানুষের সেবা করতে চান।দেশের বৃহত্তর স্বার্থে কাজ করতে চান।
মুনমুনরা তিন বোন।মুনমুন সবার ছোট। বড় বোন একজন ডাক্তার। সম্প্রতি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন।মেজো বোন রসায়ন বিভাগে অনার্স পড়ে।