সাংবাদিক সজীবের উপর সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে।

৫৬

মোঃ হোমায়ন কবির, ময়মনসিংহ।ভাষা সৈনিক মোঃ হোছেন আলী খান বাদেশী সাহেবের নাতি, অনলাইন নিউজ- দৈনিক সাহসী কণ্ঠ ও ইউথ টেলিভিশন এর ময়মনসিংহ বিভাগীয় সাংবাদিক মোঃ সজীব হোসাইন এম.এস.এস অভিযোগ করেছেন,
আমি ভাষা সৈনিক মোঃ হোছেন আলী খান বাদেশীর নাতি মোঃ সজীব হোসাইন, অনলাইন সংবাদ- দৈনিক সাহসী কণ্ঠ ও ইউথ টেলিভিশন এর ময়মনসিংহ বিভাগীয় সাংবাদিক। আমি সুশৃঙ্খল ও সুশিক্ষিত সমাজ গড়ে তুলতে নানাবিধ কাজ করে থাকি।

আমার সামাজিক ও সেবা মূলক কাজে এবং সামাজিক নেতৃত্বে ক্ষুব্দ হয়ে- কিছু সংখ্যক কুচক্রী মহল ক্ষতি করার ঘোপন চেষ্টা চলমান রেখেছেন। সন্ত্রাসী আব্দুল মতিন আমাকে হত্যা করার জন্য লক্ষ স্থীর করে। আমাদের জমির পাশে থাকা মোছাঃ জায়দা খাতুনের জমি ক্রয় করতে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার পর দলিল লেখক জয়নাল আবেদীনের সাথে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করি।

গত ০৭ এপ্রিল ২০২৪ ইং রোজ রবিবার সকালে মোছাঃ রোকসানা আক্তারের কাছ থেকে এক লক্ষ টাকা দুইমাসের জন্য ধার হিসাবে নেই। ১৪/০৪/২০২৪ ইং রোজ রবিবার আনুমানিক সময়- দুপুর ১.৪৫ মিনিটে সেই এক লক্ষ টাকা নিয়ে রামপুর গ্রামের মোছাঃ জায়দা খাতুনের বাসায় যাওয়ার পথে আমাকে সন্ত্রাসীরা আব্দুল মতিন গংরা দেখে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আমার পিছনে দৌড় দেয়। আমি জানে বাচতে রামপুর বাজার থেকে প্রায় ১/২ কিঃমিঃ দূরে পাইঞ্চাত বাড়ীর পুকুরপাড় থেকে দক্ষিণ দিকে ধানখেত দিয়ে দৌড়ায়- মতিনের দেশীয় অস্ত্রের আঘাতে আমি ধান খেতে পরে যাই। তারপর আমার লুঙ্গি ছিড়ে আমার হাত,পা,মুুখ বেদেফেলে।

সন্ত্রাসীরা বলে মেনজেনা বনের ভিতর নিয়ে গিয়ে কুড়াল দিয়ে হাত, পা কেটে ফেলবো। তাহলে আর নেতাগীড়ি করতে পারবেনা। আরো বলে, চুতমারানীর পুতেরে একবারে মার্ডার করে ফেলবো। তখন আমি ছুটাছুটি করার সময় আমাকে মাথায় বুকে, বামপায়ে, বামহাতে সহ সমস্ত শরীরে ব্যপক আঘাত করে। মারার সময় আমাকে কঠিন আটুনী দিয়ে রশির মাধ্যমে বেদে রাখছিল- মোছাঃ সেলিনা আক্তার খুলতে চেষ্টা করেছিল।৯৯৯ এর পুলিশ রশি উদ্ধার করেছেন।মেনজেনা সরকারি গহিন জঙ্গলে নেওয়ার পথে সন্ত্রাসীরা বলে, আমরাতো তার কাছ থেকে একলক্ষ নিয়েই নিছি।

এখন মার্ডার করলে সকল মানুষ খুজপেয়ে যাবে। এখন বাজারে নিয়ে গিয়ে একটা কিছু বলে ছেড়ে দেই। মোঃ বিল্লাল হোসাইন আমাকে ছুটাতে গেলে তার মাথায়, মুখে ও দাতে, বুকে, হাতে, পাযে ব্যপক আঘাত করে। তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন আছে, তার দাত ভেঙ্গে গেছে এবং অন্যদাত নড়ে। ঘটনা চলমান অবস্থায় ৯৯৯ এ কল দিলে পুলিশ গিয়ে আমাদেরকে উদ্ধার করেন। পুলিশ রোগীদের চিকিৎসা নিয়ে থানায় মামলা করতে বলে।

আমার পরিবার ০৪ কিঃ মিঃ দূর থেকে রামপুর গ্রামে নতুন বাড়ী করায় এখানে আমার কোন স্বজন নাই। অপরদিকে মতিনের পরিবার যুগযুগ এই গ্রামে বসবাস করায় ছোটবড় ৫০০ আত্মীয় স্বজন তার আশপাশেই বসবাস করে। বর্তমানেমোঃ বিল্লাল হোসাইন ও মোঃ সজীব হোসাইন, ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি আছেন। আবার ১৫/০৪/২০২৪ তারিখ হত্যা ও ডাকাতির হুমকি দিয়েছে। যে কোন সময় আব্দুল মতিন গংরা যে কোন ক্ষতি করতে পারে। আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

50% LikesVS
50% Dislikes
Leave A Reply

Your email address will not be published.