চলমান রাজনৈতিক সংঘাত বনাম শিক্ষার পরিপেক্ষিতে। জীবন সাজাতে জীবন বাঁচাতে ,একটি বাড়ি ,একটি স্কুল |

২২

অনন্ত সেলিম  জেলা প্রতিনিধিঃ বগুড়া |

রাজনৈতিক সংঘাত প্রতিটিদেশের যেন নিয়মিত একটি প্রক্রিয়া যা একটি ব্যাধিতে পরিনত হতে চলেছে।   কখনো বাড়ছে আবার কমছে রাজনৈতিক সংঘাত এমন একটা বিষয় যেখানে আমাদের জীবন নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। সংঘাত  বৃদ্ধি হলে স্বাস্থ্য জীবনের ঝুঁকি  সহ সকল বিধিনিষেধ আপনা আপনিই চলে আসে।

ব্যাপকভাবে জনসমাগম মিছিল-সমাবেশ ইত্যাদি ইত্যাদি হতে থাকে এবং হয়। বর্তমান রাজনৈতিক সংঘাতে কোন নেতারই এখনো করুণা হয়নি তাই  যদি হতো পুলিশের টেয়ারসেল নিক্ষেপ করে শিক্ষার্থীদের আহত করা হতো না। অন্তত ভাবা উচিৎ  শিক্ষা ধ্বংস হচ্ছে এটাকে একটু ছাড় দেওয়া দরকার জীবন বাঁচাতে সাবধানতা জীবন সাজাতে শিক্ষা, জাতি শিক্ষিত না হলে জীবন থেকে যায় মূর্খতায়। তবে এটা সত্য যে বেঁচে থাকলে শিক্ষা অর্জন করা যাবে তার মানে এই নয় শিক্ষা কোন সাগর রুনির বিচার এর ফাইল, যে বারবার তা পরিবর্তন হবে। আমরা সংঘর্ষ  বা সংঘাত চাই না  আমরা আইন  মেনে নিয়মতান্ত্রিকভাবে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা অর্জন করার একটা ব্যবস্থা হওয়া দরকার তবে এমন যেন না হয় বাঁচিয়ে রেখে পরে জবাই এর মত অর্থাৎ শিক্ষার্থীদের  জীবন বাঁচানোর তাগিদে হাসপাতালে, বা মর্গে যেতে না হয়। করোনার কারনে গত দুই  বছর আগে মার্চ মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে ছাত্রদের জীবন বাঁচানোর ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর এই সিদ্ধান্তকে অভিভাবক মহোদয় সাধুবাদ জানিয়েছিলেন, আরো ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছিলেন অনলাইনে শিক্ষার ব্যবস্থা করাকে।

এই বছর রাজনৈতিক সংঘাত, দাঙ্গা হাঙ্গামার পরিপেক্ষিতে না জানি কত শিক্ষার্থীর জীবনে কালো মেঘ জমে যাবে, গত ১৮ জুলাইয়ে  বগুড়ার ইয়াকুবিয়া উচ্চবিদ্যালয় এর ৮০ জন শিক্ষার্থীদের হাসপাতালে নিতে হলো শুধু রাজনৈতিক সংঘাত এর জন্য, কষ্ট একটাই যখন নিজের টাকায় খরচা করে  নিয়মিত   পড়াশোনা করছে ঠিক সেই মুহূর্তে স্কুলের শিক্ষার্থীদের হাসপাতালে নিতে হলো।

আসল কথায় আসা যাক স্কুল মানেই শিক্ষা অর্জন করার স্থান বুঝায় তবে কি রাজনৈতিক সংঘাতের কারনে এই ধারণা থেকে বের হয়ে আসতে হবে যেহেতু স্কুল-কলেজে যথেষ্ট  নিরাপত্তার অভাব এই মুহূর্তে অভিভাবকদের মনের অবস্থার প্রেক্ষিতে বলতেই হলো আমরা রাজনৈতিক সংঘাত চাই না, ভয়ে আর আতংকে আতংকিত হয়ে শিক্ষা অর্জন করা যায় না। এমনিতেই   শিক্ষার যে অবস্থা তাতে করে একটি বাড়ি একটি স্কুল হওয়া উচিত।  স্কুলে গিয়ে  যদি ছাত্র-ছাত্রীদের ক্ষতি হয় তবে ক্ষতিগ্রস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের দায়ভার কার ধৈর্যের সাথে সময়কে বিবেচনা করে সংঘাত  মুহূর্তে একটি বাড়ি একটি স্কুল বাবা মা এর জন্য শান্তনা। শিক্ষার্থীদের কাজ শিক্ষা অর্জন করা এজন্য   অধ্যায়নরত ছাত্র-ছাত্রীদের তপস্যা স্বরূপ  স্কুলের কথা চিন্তা না করে এখনই লেগে যেতে হবে শিক্ষাকে আয়ত্ত করতে সময়োচিত যথার্থ বীজ বপনের ওপর নির্ভর করে ফসলের সম্ভাবনা তেমনি সময়োপযোগী যথার্থ জ্ঞান অর্জন বা জ্ঞান চর্চা ও কর্মপ্রচেষ্টার ওপর পরিবর্তেনর মাধ্যমে জীবনের সার্থকতার নির্ভরশীলতা। এখনকার এই পরিস্থিতি আগামীতে যেন না হয় এই প্রত্যাশায়  বীজ বপনের এই সময়কে রাজনৈতিক সংঘাত এর  কারণে হেলাফেলায় অতিবাহিত করা উচিত হবে না যেহেতু ছাত্র জীবন মূল্যবান সমগ্র জীবনের ভিত্তি ভূমি তাই বসে না থেকে পরিবারের সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে নিজ নিজ বাড়িতে স্কুল আখ্যা দিয়ে প্রত্যেক ছেলে মেয়ের জন্য আলাদা ঘরে আলাদা শ্রেণি করে এখনই এমন স্কুল চালু হওয়া দরকার। শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড কথাটি চিরন্তন সত্য মেরুদণ্ডহীন প্রাণী যেমন দাঁড়াতে পারে না ঠিক তেমনি শিক্ষা ছাড়া কোন জাতি বিশ্বের দরবারে উন্নত শিরে দাঁড়াতে পারে না।

নিত্য যাহা পরিবৃত্ত তাহা অভ্যাস করিবে অভ্যাস করিব বলে রাখিও না আর,
জেনে থাকবে সময় কখনো থেমে থাকে না যারা মন দিয়ে লেখাপড়া করে তারা চিরকাল সুখে থাকতে পারে। আজ নিজ নিজ বাড়ি কে স্কুল মেনে নিজের ঘরকে শ্রেণিকক্ষ ভেবে শ্রমখরচ কর তুমিও লেখাপড়া শিখতে পারবে ভারত বিজয়ী সাহাবুদ্দিন মহম্মদ ঘোরি আজমির প্রদেশ এ অনেক স্কুল মাদ্রাসা স্থাপন করেছিলেন কিন্তু সেখানে তার ক্রীতদাসদের হয়তো পড়ার সুযোগ যথেষ্ট ছিল না তাই তিনি ঘরোয়াভাবে শিক্ষার ব্যবস্থা করেছিলেন তার ক্রীতদাসদের মধ্যে যারা শিক্ষিত হয়েছিলেন তারা হলেন দিল্লির প্রথম সুলতান বাদশা কুতুবউদ্দিন, বঙ্গবিজেতা বখতিয়ার খলজি অন্যতম, তারা আজ ইতিহাসে অমর। একটি বাড়িতে কোন শিশু জন্ম হলে তার এই জন্মানোর পর থেকে শিক্ষা শুরু হয় শিশুর আপন পরিবেশে বয়স্ক মানুষেরা এই শিক্ষাদান করে থাকেন তাই বলাই যায় পরিবার হলো শিশুর প্রথম বিদ্যালয়। এই নীতি মেনে নিয়ে বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবেলায় শিশুকে বুঝিয়ে পড়াতে হবে জীবন সাজাতে পরিবার ভিত্তিক একটি বাড়ি একটি স্কুল সাজিয়ে শিক্ষার ব্যবস্থা কোন অংশে কম নয়। জীবনের অমূল্য ধন স্বাস্থ্য সুস্থ থাকার অপর নাম স্বাস্থ্য যেহেতু রাজনীতি মানেই ক্ষমতার লোভ আর এজন্য সংঘাতের সৃষ্টি হয় যেখানে  ঝুঁকি আছে সেখানে বেঁচে থাকার কোনো নিশ্চয়তা নেই, কি দরকার আমাদের এই কচিকাঁচাদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া বেঁচে থাকলে শিক্ষা অর্জন করা যাবে।

তবে এটাও সত্য যে সম্রাট নেপোলিয়ন এর ভাষায় টাইম ইজ এভরিথিং অর্থাৎ সময় ই সবকিছু শত মাথা কুটে মরলেও অতীত হওয়া সময়কে ফিরে পাওয়া যায় না, যেহেতু জানতে হলে পড়তে হবে তাই নিজ ঘরে বসে নিজের মত করে ছাত্রছাত্রীদের উচিত নিজের বাড়ি নিজের স্কুল ভেবে পড়াশোনা করা। অধ্যাবসায় হলো মানুষের অন্যতম চারিত্রিক গুন, গুন বিবেচনায় আজই পরিবারভিত্তিক নিজ বাড়িতে স্কুলের কার্যক্রম পরিচালিত করতে হবে। সবচাইতে বেশি যে বিষয়টা কাজ করে সেটাই হলো অধ্যাবসায়, উশৃংখল জীবন কখনো সুখের হয় না শিক্ষাক্ষেত্রে পরিবারের মধ্যে ছাত্রকে হতে হবে সুশৃংখল তবে জীবন সুন্দর হবে। বুদ্ধি হীন মানুষ পাগল, কমবেশি সবারই বুদ্ধি আছে তাই বিকল্প হলেও একটি বুদ্ধি খাটিয়ে বাড়িতে বসে পড়াশোনা করলেও তোমরা তোমাদের ভাগ্যের উন্নতি করাতে পারবে, ছাত্র-ছাত্রীদের এমন একটি স্কুলে পড়াশোনা করলে তার এই উদ্যোগকে সবাই উৎসাহ প্রদান করবে, আশা করা যায় একটি বাড়ি একটি স্কুলের যখন ছাত্র তুমি যে কারণে সেই কারণটাই যখন রাজনৈতিক সংঘাত  তখন নোংরা রাজনীতি নিয়ে চিন্তা না করে তাকে মোকাবেলা করতে জীবনকে রুটিনের মধ্যে আবদ্ধ করতে হবে নিয়মিত পড়াশোনা করতে নিজ নিজ বাড়িতে স্কুল প্রতিষ্ঠা করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনার সুযোগ না পাওয়ায় ছাত্ররা পরবর্তীতে সাধারণ মানের বিদ্যালয় থেকেও ভালো শিক্ষা লাভ করেছে যেহেতু আমরা সেই সুযোগ থেকে বঞ্চিত তাই পরিবােরর একটি বাড়ি একটি স্কুলকে আর হাতছাড়া না করি রাজনৈতিক সংঘাত কে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে এগিয়ে যাই আপন গতিতে।   কিছু শিক্ষিত মানুষ এই সংঘাত এরজন্য দায়ী  জেনে রেখো পাস করলেই প্রকৃত শিক্ষা অর্জন করা যায় না বেগম রোকেয়ার এই বক্তব্যকে অস্বীকার করা ঠিক হবে না, কারন তারা শিক্ষিত হলে ক্ষমতার লোভে জাতি কে ধংসের দিকে ঠেলে দিত না। তাই সচেতন হয়ে সাধন পুষ্ট হও জীবন সাজাতে আজই তোমার বাড়ি কে নিজের স্কুল বানাও আর শুরু করো তোমার নতুন জীবন আতঙ্কিত না হয়ে সচেতন হওয়া,  নিজে বেচেঁ অন্যকে বাঁচতে দেওয়া উচিত। শিক্ষা কে বাঁচাতে একটি বাড়ি একটি স্কুল ঘোষণা দিয়ে আপন-মনে সকল ছাত্র-ছাত্রীদের সৃষ্টি হোক প্রতিজ্ঞা, সৎ সঙ্গে স্বর্গবাস অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ। তাই বইয়ের সাথে সঙ্গ দাও বই পড়ে কেউ কোনদিন দেওলিয়া হয়নি,  আজকের পাঠ আগামী দিনের জন্য রেখ না আজ যেটা বর্তমান কাল সেটাই তো অতীত তাই নিজেকে বদলাতে নিজেকে বদলাও নাম দাও আজ থেকে নিজ বাড়িকে একটি বাড়ি একটি স্কুল। ছাত্রজীবনের      মানেই পরিকল্পনা বা নির্দিষ্ট ছকে বাঁধা, পড়াশোনার ব্যাপারে কাউকে দেখে শেখা যায় না তাই সময়ই বলে দেবে দেশের চলমান পরিস্থিতি  দেখে শিখতে হবে, নিজের সাথে নিজে প্রতিযোগিতা করতে হবে লক্ষ স্থির করে বিশেষ কৌশলে সময়কে কাজে লাগাতে একটিবাড়ি একটি স্কুল অনেক অংশে জাতিকে এগিয়ে নিতে সক্ষম হবে নিজ নিজ বাড়ির এমন স্কুলে নিজেই ছাত্র সেজে পড়াশোনা পাশাপাশি আশপাশের পড়াশুনার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।  প্রত্যেক পরিবার সচেতন হোক একটি বাড়ি একটি স্কুল  বানিয়ে শুরু হোক ছাত্র-ছাত্রীদের নতুন জীবন, শিক্ষা নামক জীবনের শ্রেষ্ঠ বন্ধু সবার বাড়িতে অবস্থান করুক। অগাধ জলের মাছ, অকাল কুষ্মাণ্ড সেজে, আখ্যা পাওয়ার চেয়ে, একাদশে বৃহস্পতি আনতে, এম্পার ওমপার করি অর্থাৎ প্রতিহিংসার রাজনীতির  এই চরকিতে নিজেকে অপদার্থ ভেবে মরে যাওয়ার চাইতে সৌভাগ্যের লক্ষণ স্বরূপ একটি বাড়ি একটি স্কুল চূড়ান্ত হোক। জলে কুমির ডাঙায় বাঘ একদিকে রাজনৈতিক সংঘাত  অন্যদিকে শিক্ষার সর্বনাশের উভয়সঙ্কটে জাতি দিশাহারা হয়ে পরার আগে, চাচা আপন পরান বাচা, নিজের নিরাপত্তায় শিক্ষা অর্জন করতে হবে।
নাই মামার চেয়ে কানা মামা মন্দ নয়। চলমান রাজনৈতিক সংঘাত এর  দিক ভেবে গ্রহণ করা হোক শিক্ষা, শিক্ষার্থীদের কে বাল্যকাল থেকে গড়ে তোলার জন্য অভিভাবকদের দায়িত্ব থাকে রাজনৈতিক সংঘাত এর এই মুহূর্তে অভিভাবকদের এই সুযোগ গ্রহণ করতে নিজেই তার বাড়ির স্কুলের শিক্ষক হতে হবে, আপনার শিশুকে আপনি যেভাবে গড়ে তুলবেন ঠিক সেভাবে গড়ে উঠবে সন্তানের জীবন, জীবন গঠনে অভিভাবক প্রধান শিক্ষক সেজে সহজেই আপনার সন্তানের দায়িত্ব আপনি গ্রহণ করুন। আপনার সন্তানকে বুঝান ভয় কে জয় করতে হবে দেশের চলমান রাজনৈতিক সংঘাত কে ভয় করে নিজের ভবিষ্যৎ নষ্ট করা যাবে না। মানুষ অভ্যাসের দাস পরিবারভিত্তিক রাজনৈতিক সংঘাত কালীন একটি বাড়ি একটি স্কুল কোন অংশে কম নয়। চেষ্টা করুন বাড়িতে শিক্ষা সাহিত্য সংস্কৃতি পরিবেশ তৈরি করতে নীতি বা আদর্শ শিক্ষা নৈতিক শিক্ষা দেওয়ার সঠিক সময় এখনই টমাস আলভা এডিসন কোন স্কুলে পড়াশোনা করেননি তার মা ই ছিল তার আদর্শ শিক্ষক তাই আসুন রাজনৈতিক সংঘাত এর এই মুহূর্তে ছাত্র-ছাত্রীদের যুগোপযোগী শিক্ষার জন্য একটি বাড়ি একটি স্কুল গড়ি, শিক্ষা ক্ষেত্রে একটি বাধা অতিক্রম করে এগিয়ে যাক সামনের দিকে রবার্ট এস তার রাজ্য উদ্ধার করতে সৈন্যদের সাথে ৬ বার পাহাড়ের গুহায় আশ্রয় নিয়েছিল যেখানে তাকে ছয়বার পরাজয় লাভ করতে হয়েছিল অর্থাৎ পরাজয় হওয়ার পরেও সে অবশেষে সফলতা পেয়েছিল এবং সপ্তমবারের মতো যুদ্ধে জয়লাভ করেছিল। স্কুলের শিক্ষাকে বর্তমান পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে মনে না করে বাড়িকে স্কুলে প্রাধান্য দিয়ে শিক্ষা কে জয়লাভ করতে হবে সার্বজনীন শিক্ষার প্রত্যাশায় আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হই বর্তমানে চলমান রাজনৈতিক সংঘাত এর এমন পরিস্থিতিতে এই প্রত্যাশায় প্রত্যাশিত হোক যে মরে যাওয়া বা মৃত্যু বরণ আল্লাহর ইচ্ছায় সংগঠিত হয় তথাপি রাজনৈতিক সংঘাত  থেকে নিজেকে নিরুৎসাহিত করি। আমাদের ছেলেমেয়েদের জন্য একটি বাড়ি স্কুল একটি স্কুল স্থাপন করি ছেলেমেয়েদের ভবিষ্যৎ গড়তে একটি বাড়ি একটি স্কুল কোন অংশে কম নয়।
তবে দেশের চলমান রাজনৈতিক সংঘাত এর কারনে সকল মানুষ নিরাপত্তার অভাব অনুভব করছেন। নিরাপত্তার যথেষ্ট সুযোগ থাকলে উপরিউক্ত বিষয় গুলো প্রযোজ্য নয়।
মোঃ সেলিম উদ্দিন।
সাংবাদিক কলামিস্ট ০১৭৪৪৯৪৬৫০৩

100% LikesVS
0% Dislikes
Leave A Reply

Your email address will not be published.