আমির হোসেন, হাতিয়া প্রতিনিধি: লকডাউনের দ্বিতীয় সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ছবি এটি।ছবিটি চট্টগ্রাম ইপিজেড এলাকা হতে নেওয়া। বাংলাদেশের সকল সরকারি আধা সরকারি অফিস গুলো বন্ধ রেখে শিল্প কারখানা খোলা রাখা হয়েছে। অনেকে মনে করেন বোরকা পরে মুখোশ না পরার মত অবস্থা। দীর্ঘ যানযট বাঁধে যখনি চট্টগ্রাম ইপিজেডের শিল্প কারখানা ছুটি হয়।
সাধারণ মানুষ বলেন সরকার কোন প্রকার আর্থিক সাহায্য না করে এভাবে লকডাউন দেয়ার কোন অর্থ হয় না।আমরা যারা দিন এনে দিন খায় আমাদের না খেয়ে মরার অবস্থা তাই অনেকে বাধ্য হয়ে রাস্তায় কাজের উদ্দেশ্য বের হয়।তাদের আরো দাবি গতবারের আর্থিক সাহায্য ও অনেক দুর্নীতি হয়েছে সঠিক ভাবে তাদের মাঝে পৌছায়নি।
এদিকে আজকের করোনায় দেশের রেকর্ড সংখ্যা মৃত্যুে এতে বিশেষজ্ঞরা উদ্বিগ্ন তারা লকডাউন বৃদ্ধি করার জন্য অনুরোধ জানান। অফিস খোলা রেখে যাত্রী বাহী বাস বন্ধ রাখায় কলকারখানায় শ্রমিকদের পড়তে হয় ভোগান্তিতে। ভাড়া গুনতে হয় কয়েক গুন বেশি। যদিও মালিক পক্ষের গড়ির ব্যবস্থা করার কথা থাকলেও অনেকে তা করেন নি।
তাই শিল্প কারখানার শ্রমিকদের দাবি অফিস খোলা রাখলে স্বাস্থ্য বিধি মেনে যাত্রী পরিবহন চালু করা হোক না হয় কলকারখানা ও বন্ধ ঘোষণা করা হোক।