ওমর ফারুক,নীলফামারী প্রতিনিধি: চলমান জাতীয় পরিস্থিতিতে বেকারত্ব সমস্যা কমিয়ে আনতে সরকারকে এখনই পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরী। শিক্ষার ক্ষেত্রে কর্ম জীবন এক নয় অনেকভাবে তাই বেঁচে থাকতে হলে লড়াই করতে আর্থের সাথে আগামী র জন্য।
পরিবেশ পূর্ণ বান্ধব মানুষের গুরুত্ব কতটা অনুসুচেনার তা বেকার থাকলেই বুঝা যায়। তাই নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডের চিত্র হয়তো আজ অনেক বেমানান হয়েছে মৃত্যুর পরিমাণে। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে জাগ্রত হতে সরকারকেই এমন রত্না নামে এক ১৭ বছরের কিশোরী, পরিবারের অসচ্ছলতার কারণে বেঁচে নিতে হয়েছে উত্তরা ইপিজেড এর সিভি , সে নবম শ্রেণিতে পড়াশোনা করলেও তাল মিলছে না বর্তমান সংকট কাটিয়ে কোন উপায়।
শুধুই কলকারখানা ইপিজেড, প্রশিক্ষণ সেন্টার,বিভিন্ন ট্রেনিং নয় বরং বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার গুলাকে বেকারত্ব নিয়ে কাজ করার আহবান জানান মাইদুল ইসলাম নামে ২৫ বছর বয়সের এক যুবক।
বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি উন্নয়নমুলক স্বাস্থ্য সংস্থা গুলো যদি বেকারত্ব সংকট নিরসনে এগিয়ে আসে তা হলেই দূর হবে বেকারত্ব ঘুচে যাবে উন্নয়নের দুয়ার এমন কথা বলেন ইউপি সদস্য জিয়াউর রহমান জিয়া। তবে বেকারত্ব সংকট নিরসনে সকল দিক বিবেচনায় শুধু সরকারই নয় স্থানীয় পৃষ্ঠপোষকতায় ভুমিকা রাখা দরকার বলে মনে করেন সিভি বিক্রেতা সাইদুল ইসলাম।
ছবি: ইপিজেড, নীলফামারী