ডেস্ক রিপোর্ট
ঈদের মতো ঘর মুখো মানুষ। তবে এতে দেখা যায় সাধারণ মানুষ বেশি। যাদের আয় খুবই কম। কঠোর ভাবে লকডাউন হলে তাদের কাজ কাম বন্ধ থাকবে।
এতে জীবন বাঁচানোর জন্যই নাকি ছুটে যান গ্রামে।
দূর পাল্লার যাত্রীবাহী গাড়ি বন্ধ থাকায় পড়তে হয় চরম ভোগান্তিতে।প্রাইভেট কার বা মাল বহনকারী গাড়ি এখন এক মাত্র ভরসা।ভাড়া নেয়া হয় কয়েক গুন বেশি।
একজন পোশাক শ্রমিকের সাথে কথা বলেলে তিনি বলেন বাংলাদেশ লকডাউন এর সাথে পৃথিবীর কোন দেশের নকডাউনের মিল খুঁজে পাই না।পোশাক শিল্প সহ কারখানা খোলা।গাড়ি বন্ধ থাকলে শ্রমিক কর্মচারীদের অফিসে যাবে কি ভাবে এবং শ্রমিকরাই বেশি যায় গণপরিবহনে এবং কলকারখানায় মিলিত হয় অধিক লোকজন কিন্তু সরকার এইসব বন্ধ না করে লকডাউন দিয়ে দিল। এটা অকার্যকর হবে বলে ধারণা করেন।
রাস্তায় দেখা যায় গাড়ি না পেয়ে অনেকে পায়ে হেঁটে রওনা দিয়েছে।