আমি লিখি রাজপথের লড়াকো সৈনিকদের জীবন কাহিনি।”
সে কোন নায়িকা নয়, সে হল সংগ্রামী নারী।
বেদের বহর ভাসিয়া চলেছে মধুমতির নদীতে,
সেই মধুমতি নদীর তীরে যেখানে আমাদের জাতীর পিতার জম্মভূমি আর তাঁরই সুযোগ্য বঙ্গকন্যার জন্ম সেখানেই সাবেক সংসদ সদস্য বাংলাদেশ যুব মহিলালীগের সভাপতি নাজমা আক্তারের জন্ম গোপালগন্জের টংগী পাড়ায়।
জননেত্রী যে স্কুলে পড়েছে সে সেই স্কুলে পড়েছে।
প্রয়াত বাবার আঙুল ধরে রাজনীিতিতে পদার্পন। তাঁর বাবা দেখে যেতে পারেনই সে একজন সাংসদ, তারা বাবা দেখে যেতে পারে নই তার রাজনীতির কর্মজীবন ! সে হল আমাদের জননেত্রী স্নেহভাজন দু:সময়ের রাস্তার লড়াকো সৈনিক। পুলিশের লাথি খেয়ে তার এ্যাবুসান হয়ে যায় ! হারায় সে মাতৃত্ব তবু রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়ায়নি এই সংগ্রামী নায়িকা নাজমা।
রোকেয়া হলের সংগ্রামী ছাত্রনেত্রী প্রতিটি সংগ্রামে ভুমিকা রেখে জননেত্রীর হাতে গড়া বাংলাদেশ
যুবমহিলালীগের সভাপতি, তাই বলছি রাজনীতি এত সহজ নয় ।জননেত্রীর কান্ডারী হিসাবে ভদ্রাচিত সুন্দর ব্যাবহার সবার মন কেড়ে নিয়েছে সংগ্রামী নাজমা।
ছোটবোন হিসাবে তার প্রতি আমার আশীর্বাদ নিরন্তর।
সারমিন হোসেন
দৈনিক সাহসী কন্ঠ
সদস্য
সম্পাদনা পরিষদ