বিশ্বের বিভিন্ দেশে ৫০ এর অধিক ৬২ হাজার ৭৬৭ টন সবজি রপ্তানি হচ্ছে।

৯৭

বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ৫০ এর অধিক ৬২ হাজার ৭৬৭ টন সবজি রপ্তানি হচ্ছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরে এসব সবজি রপ্তানি হয়। শাক সবজি, আলু, হিমায়ীত সবজি, বেগুন, মুখী কচু, হিমায়ীত গুড়, পেঁয়াজের কলি, শুকনা সীম, চুপরি আলু, কচু, কচুর লতি, মিষ্টি কুমড়া, সীম বিচি, টমোটো, পটল, কাঁচা মরিচ, কেপসিকাম, মাশরুম, লাউ, চালকুমড়া, কচুর ডোগা, কচু শাক, কলার থোড়, কলার মোচা, কাঁচা কলা, পেঁপেঁ, ধনিয়া পাতা, সীম, পেঁয়াজ পাতা, মূলা, শশা, রজক, বাঁধা কপি, থানকুনি পাতা, চিচিংগা, কাকরল, ধুন্দল, ঢেড়স, ডাটা শাক, পাটশাক, করলা, ঝিঙ্গা, চরক পাতা, নাগা মরিচ, ফুল কপি ও অন্যান্য সবজি রপ্তানি হয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ উইংয়ের পরিচালক কৃষিবিদ ড. মো. আজহার আলী বলেন, বাংলাদেশ থেকে সব ধরণের সবজি রপ্তানি বাড়ছে। নেপাল, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, শ্রীলংকা, মালদ্বীপ, কাতার, বাহারাইন, ওমান, দুবাই, ব্রুনাই, ভিয়েতনাম, হংকং, কুয়েত, কানাডা, সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশে সবজি রপ্তানি হচ্ছে। গত ১৮ অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে ৫৫ হাজার ২১ টন আলু রপ্তনি হয়েছে। সবজি চাষে এবার কৃষকরা ভালই পয়সা পেয়েছে বলে জানালেন কৃষক মোহন ঘোষ। এবার ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকরা সবজি চাষে আরো উৎসাহি হয়ে উঠেছে। রপ্তানি ছাড়াও দেশের অভ্যন্তরিণ বাজারে সবজির চাহিদা ছিলো ভালো। গত অর্থবছর হতাসায় অনেক মানুষ কোল্ড স্টোরে আলু রাখেনি। তাই এবার আলু নিয়ে কেলেংকারি হয়ে গেল। গত মৌসুমে অতিরিক্ত ৩৯ দশমিক ১৮ টন আলু উৎপাদন হয়েছিল। দাম বাড়ার কোনো যৌক্তিক কারণ না থাকলেও দেশের কোনো কোনো বাজারে কেজি প্রতি আলুর দাম ৬৫ টাকায় বিক্রি হয়।

50% LikesVS
50% Dislikes
Leave A Reply

Your email address will not be published.