মেহেদী হাসান আশিক, ডেস্ক রিপোর্টার:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধিভুক্ত সাত কলেজের পরীক্ষা সশরীরে চলমান রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
অনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধীনস্থ ২০১৬-১৭,১৭-১৮,১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা ২০২০-২০২২ সাল পর্যন্ত একই শিক্ষা বর্ষে আছে। অপর দিকে একই শিক্ষা বর্ষে ভর্তি হওয়া প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের সবাই অনলাইনে পরীক্ষা দিয়ে কোর্স সম্পন্ন করেছে সঠিক সময়ে।
তাহলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ কি?
দেশের সব চলমান থাকার পড়েও অধিকাংশ মানুষ মানছে না স্বাস্থ্যবিধি তাহলে সব কিছু বাদ দিয়ে কেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হবে?
পর্যটন কেন্দ্র,পার্ক যেহেতু খোলা পরীক্ষা গুলো সেখানে নিলেই তো হয় সংক্রমণ বিস্তার রোধ করা সম্ভব,কেননা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে পর্যটন কেন্দ্র,পার্ক খোলা তাহলে এসব জায়গায় যুক্তি হিসাবে করোনা সংক্রমণ নেই যদি থাকতো তাহলে এগুলা বন্ধ করা হতো।
করোনা সংক্রমণ বিস্তার রোধে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর মাধ্যমে স্বাস্থ্য সচেতনতা এবং মাস্ক পড়ার বিষয়টি গুরত্বপূর্ণ ভাবে বাস্তবায়ন করার বিকল্প নেই।
এছাড়া যতো প্রজ্ঞাপণ জারি করা হচ্ছে তা কাগজে কলমে মাঠে বাস্তবায়ন হচ্ছে না।