ফারুক হোসাইন, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কি ঠান্ডা বাহে, ঠান্ডার মধ্যে কামাই না করলে পেটের মধ্যে ভাত যায় না। কথাটা বলছিলেন কুড়িগ্রাম জেলার ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের একজন বাসিন্দা মোহাম্মদ বক্তার আলী। তিনি একজন অতি দরিদ্রবান ব্যক্তি। প্রতিদিন তার কষ্ট করে কাজ না করলে পেটে ভাত যায় না। প্রতিদিনের মত আজও সে খুব সকালে সুর্য উঠার আগে কাজে লেগে পরে। দেখা নেই সূর্যের।
বেলা বাড়লেও কমছে না শীতের তীব্রতা শুধু বেড়েই চলেছে। ফলে বিপাকে পড়েছেন এখানকার নিম্ন আয়ের মানুষেরা। রাত থেকে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির মত শীত পড়ছে। জেলার রাজারহাট উপজেলার আবহাওয়া পর্যবেক্ষণের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার জানান, এ গুড়িগুড়ি শীত আও কয়দিন থাকতে পারে। এদিকে গুড়ি গুড়ি শিবচর কারণে কৃষকদের অনেক ক্ষতি হচ্ছে, ফসল নষ্ট না হওয়ার জন্য জমিতে দিতে হচ্ছে হিমের ঔষধ, ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের 7 নং ওয়ার্ডের কৃষক মোঃ নূর হোসেন জানান, অতি শীত পড়ার কারণে আমার জমিতে ঘুমের ওষুধ দিতে হচ্ছে। অন্যদিকে দিনমজুর মোঃ মহুজল হক জানান, অতি শীত থাকার কারণে বসে বসে দিন কাটাতে হচ্ছে।। শীতার্ত ব্যক্তিদের একটি আবেদন তাদের মাঝে শীতবস্ত্র প্রদান করা হোক।।