এম আব্দুর রহিম,গাইবান্ধাঃ জানা যায় ২০১২ সালের ২৭ ডিসেম্বর,গাইবান্ধা সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের গেট থেকে নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থী মারুফা পারভীন উর্মিকে অপহরণ করে। অপহরণের পর তাকে ধর্ষণ করে মারুফুল। পরে ঢাকা থেকে পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে।
গাইবান্ধা সদর থানায় মারুফার বাবা বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলা চলাকালীন অবস্থায় লজ্জা অপমান সহ্য না করতে পেরে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয় উর্মি।
দীর্ঘ দিন বিচারিক প্রক্রিয়া অবসান ঘটিয়ে প্রায় সাত বছর পর অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত অপহরণের অপরাধে মারুফুলকে ১৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। বাকি তিন আসামিকে একই মামলায় খালাস দেন।
আজ (২৫ নভেম্বর) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ আদালতে এ রায় দেন বিচারক মুরাদ এ মওলা সোহেল।